উইন্ডোজ ৭ এর ক্ষেত্রে বলছি।
উইন ৭ এর বিল্ট ইন ফাংশন DISK MANAGER দিয়েই কাজটা করা সম্ভব এবং এটার জন্যে আলাদা 3rd Party সফটওয়্যার এর-ও প্রয়োজন নেই। নিচের উল্লেখিত ধাপগুলা অনুসরণ করে কাজটি করতে পারেন।
[ PRECAUTION: দয়া করে আগে আপনার সিস্টেমের ১টা রিকভারি ডিস্ক তৈরি করে নিন। যদি এটা করতে গিয়ে ফেইল হয়, অন্তত আপনার অরিজিনাল ও এস এর ক্ষতি হবে না। আজকাল কার বাজারে উইন্ডোজ ৭ এর অরিজিনাল ও এস এর দাম ১৩-১৪ হাজার টাকা!! ]
১) প্রথমে My Computer/ Computer এ রাইট ক্লীক করুন এবং সেখান থেকে MANAGE বাটন টা ক্লীক করুন।
২) এবার নিচের মত ১টা প্যানেল ওপেন হবে।
****(এটা পার্টিশন করার পরের ছবি যদিও), এখানে আপনার EXISTING পার্টিশনগুলা দেখাবে। লক্ষ্য করুন, ল্যাপটপের নিজের হার্ড ডিস্ক পার্টিশন গুলাকে “ডাইনামিক” দেখাচ্ছে আর এক্সটারনাল ড্রাইভ কে “বেসিক ” দেখাচ্ছে।
আমার হার্ড ডিস্ক অলরেডি পার্টিশন করা। তাই C Drive কে Dynamic দেখাচ্ছে। পার্টিশন এর আগে এটাকেও BASIC দেখাবে।
৩) এবার আপনার অপারেটিং সিস্টেম যেই ড্রাইভে আছে (আমার ক্ষেত্রে C: Drive) সেই ড্রাইভে RIGHT CLICK করুন এবং সেখান থেকে SHRINK VOLUME সিলেক্ট করুন।
৪) এবার DISK EXAMINE করে আপনাকে কতটুকু DISK SPACE ব্যাবহার করে আলাদা পার্টিশন করতে পারবেন তা দেখাবে। এখানে ১টা DROP DOWN বক্স এ আপানকে SPACE সিলেক্ট করে দিতে হবে।আপনি চাইলে ম্যাক্সিমাম ভ্যালু সমান জায়গা নিয়ে ১টা আলাদা পার্টিশন করতে পারেন আমার মত।
৫) এবার আপনি SHRINK এ ক্লিক করুন। দেখবেন আপনাকে ১টা NOTIFICATION DIALOGUE BOX এ মেসেজ দেখাচ্ছে যে, এর ফলে আপনার ড্রাইভ টি ডাইনামিক হবে এবং এর জন্যে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম টি ইন্সটল্ড ড্রাইভ অর্থাৎ C DRIVE ছাড়া ইন্সটল হবে না। এখানে OK দিন।
৫) ব্যাস!! আপনার কাজ ৯৯% শেষ। দেখবেন নতুন ১টা ড্রাইভ CREATE হয়েছে। ড্রাইভটির নতুন ১টি নাম দিন। ড্রাইভটিকে এখন-ই MY COMPUTER দেখবেন না। দেখবেন ড্রাইভটি FORMAT হচ্ছে। FORMAT হয়ে গেলে ড্রাইভটি COMPUTER এ শো করবে এবং এটা READY FOR USE !!!!!!
আশা করি যাদের অরিজিনাল অপারেটিং সিস্টেম আছে, তারা অযথা টাকা খরচ না করে নিজেরাই পার্টিশন করে নিতে পারবেন।
উইন ৭ এর বিল্ট ইন ফাংশন DISK MANAGER দিয়েই কাজটা করা সম্ভব এবং এটার জন্যে আলাদা 3rd Party সফটওয়্যার এর-ও প্রয়োজন নেই। নিচের উল্লেখিত ধাপগুলা অনুসরণ করে কাজটি করতে পারেন।
[ PRECAUTION: দয়া করে আগে আপনার সিস্টেমের ১টা রিকভারি ডিস্ক তৈরি করে নিন। যদি এটা করতে গিয়ে ফেইল হয়, অন্তত আপনার অরিজিনাল ও এস এর ক্ষতি হবে না। আজকাল কার বাজারে উইন্ডোজ ৭ এর অরিজিনাল ও এস এর দাম ১৩-১৪ হাজার টাকা!! ]
১) প্রথমে My Computer/ Computer এ রাইট ক্লীক করুন এবং সেখান থেকে MANAGE বাটন টা ক্লীক করুন।
২) এবার নিচের মত ১টা প্যানেল ওপেন হবে।
****(এটা পার্টিশন করার পরের ছবি যদিও), এখানে আপনার EXISTING পার্টিশনগুলা দেখাবে। লক্ষ্য করুন, ল্যাপটপের নিজের হার্ড ডিস্ক পার্টিশন গুলাকে “ডাইনামিক” দেখাচ্ছে আর এক্সটারনাল ড্রাইভ কে “বেসিক ” দেখাচ্ছে।
আমার হার্ড ডিস্ক অলরেডি পার্টিশন করা। তাই C Drive কে Dynamic দেখাচ্ছে। পার্টিশন এর আগে এটাকেও BASIC দেখাবে।
৩) এবার আপনার অপারেটিং সিস্টেম যেই ড্রাইভে আছে (আমার ক্ষেত্রে C: Drive) সেই ড্রাইভে RIGHT CLICK করুন এবং সেখান থেকে SHRINK VOLUME সিলেক্ট করুন।
৪) এবার DISK EXAMINE করে আপনাকে কতটুকু DISK SPACE ব্যাবহার করে আলাদা পার্টিশন করতে পারবেন তা দেখাবে। এখানে ১টা DROP DOWN বক্স এ আপানকে SPACE সিলেক্ট করে দিতে হবে।আপনি চাইলে ম্যাক্সিমাম ভ্যালু সমান জায়গা নিয়ে ১টা আলাদা পার্টিশন করতে পারেন আমার মত।
৫) এবার আপনি SHRINK এ ক্লিক করুন। দেখবেন আপনাকে ১টা NOTIFICATION DIALOGUE BOX এ মেসেজ দেখাচ্ছে যে, এর ফলে আপনার ড্রাইভ টি ডাইনামিক হবে এবং এর জন্যে ডিফল্ট অপারেটিং সিস্টেম টি ইন্সটল্ড ড্রাইভ অর্থাৎ C DRIVE ছাড়া ইন্সটল হবে না। এখানে OK দিন।
৫) ব্যাস!! আপনার কাজ ৯৯% শেষ। দেখবেন নতুন ১টা ড্রাইভ CREATE হয়েছে। ড্রাইভটির নতুন ১টি নাম দিন। ড্রাইভটিকে এখন-ই MY COMPUTER দেখবেন না। দেখবেন ড্রাইভটি FORMAT হচ্ছে। FORMAT হয়ে গেলে ড্রাইভটি COMPUTER এ শো করবে এবং এটা READY FOR USE !!!!!!
আশা করি যাদের অরিজিনাল অপারেটিং সিস্টেম আছে, তারা অযথা টাকা খরচ না করে নিজেরাই পার্টিশন করে নিতে পারবেন।
ConversionConversion EmoticonEmoticon