রসায়ন বিজ্ঞান (Chemistry) এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াবলী
- এসিড নীল লিটমাসকে - লাল করে ।
 - ক্ষার লাল লিটমাসকে – নীল করে ।
 - স্টেইনলেস স্টিলে থাকে – ক্রোমিয়াম, নিকেল ও লোহা ।
 - ইস্পাতে কার্বনের পরিমান – ০.১৫ – ১.৫ % ।
 - রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে – পরমাণু ।
 - ইস্পাতে সুনিয়ন্ত্রিত – কার্বন থাকে ।
 - রাজঅম্ল হলো – নাইট্রিক এসিড (HNO3) ও হাইড্রোক্লোরিক এসিডের (HCl) এর ১ : ৩ অনুপাতের মিশ্রণ ।
 - ক্লোরোপিকরিন (CCl3NO2) বলে - কাঁদুন গ্যাস ।
 - পানি হলো – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর মিশ্রণ ।
 - পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন এর অনুপাত – ১ : ২ ।
 - কার্বন একটি – বহুরুপী মৌল ।
 - সাবান তৈরীর প্রধান উপাদান – চর্বি ।
 - সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক - তামা (Cu) ।
 - ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস, প্রাকৃতিক গ্যাস, নাইট্রোজেন ।
 - বাতাসে মিথেনের পরিমান – ০.০০০০২% ।
 - ওজোন (O3)এর রং – গাঢ় নীল ।
 - সাবানের রাসায়নিক নাম – সোডিয়াম স্টিয়ারেট ।
 - স্বর্ণ গলাতে সাহায্য করে – রাজঅম্ল ।
 - ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস – ক্লোরিন (Cl)।
 - ধাতু হিসাবে কিসের ব্যবহার সবচেয়ে বেশী – লোহার ।
 - বায়ু একটি - মিশ্র পদার্থ ।
 - কঠিন, তরল ও বায়বীয় এ তিন অবস্থায় থাকতে পারে – পানি ।
 - পেট্রোলবাহি ট্রাকের নিচে ধাতব পাত ঝুলিয়ে রাখা হয় – দূর্ঘটনা রোধের জন্য ।
 - কার্বোরটরে মিশানো হয় জ- বায়ু ও গ্যাসোলোনের বাস্প ।
 - রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় – আ্যমোনিয়া ও ফ্রেয়ন ।
 - উপধাতু যে সব মৌল কখনো কখনো ধাতুর মতো আবার কখনো কখনো অধাতুর মতো আচরন করে – সিলিকন ।
 - পানির স্ফুটনাংক – ১০০০ সেন্টিগ্রেড ।
 - পানিকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন ।
 - সাধারন লবনকে তড়িৎ বিশ্লেষণ করলে পাওয়া যায় – ক্লোরিন ও সোডিয়াম ।
 - এসিডের Ph – ৭ এর কম ।
 - ক্ষারে Ph – ৭ এর বেশী ।
 - এসিডের স্বাদ – টক ।
 - ক্ষারের স্বাদ – তিক্ত ।
 - ড্রাইসেলের তড়িৎচালক বল – ১.৫ ভোল্ট ।
 - ধাতুর ক্ষয়রোধ করার জন্য – ইলেক্ট্রোপ্লেটিং করা হয় ।
 - নিউট্রন অনুপস্থিত – হাইড্রোজেনে ।
 - আ্যকোয়াম ১৫০ একটি – অত্যাধুনিক পানি বিশোধক যন্ত্র ।
 - ভিনেগার হলো – এ্যসিটিক এসিডের (৪-৮)% জলীয় দ্রবণ ।
 - প্রসাধনী ও সাবান তৈরীতে ব্যবহৃত হয় – গ্লিসারিণ ।
 - বাজারে প্রাপ্ত মদের নাম – ইথাইল এ্যালকোহল ।
 - স্যাকারিন প্রস্তুত হয় – টলুইন থেকে ।
 - চিটাগুড় তৈরী হয় – ইথানল থেকে ।
 - রাবার হলো – হাইড্রোকার্বনের পলিমার ।
 - ফরমিক এসিডের অম্লিয়গুণের পাশাপাশি – ক্ষারীয় গুণ বিদ্যমান ।
 - কৃ্ত্রিম উপায়ে ফল পাকাতে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস ।
 - গ্রিক শব্দ গ্রাফাইট অর্থ – আমি লিখি ।
 - ডিম পঁচা গন্ধযুক্ত গ্যাস – হাইড্রোজেন সালফাইড (H2S)।
 - রসুনের মতো গন্ধ – শ্বেত ফসফরাসের ।
 - সিলিকনের পারমানবিক সংখ্যা – ১৪ ।
 - নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
 - অ্যাসবেষ্টস হলো – এক ধরনের অগ্নি নিরোধক খনিজ ।
 - পৃথিবীর সবচেয়ে ভারী ধাতু – ওসমিয়াম (প্লাটিনাম জাতীয়) ।
 - সাধারণ তাপমাত্রায় একমাত্র তরল ধাতু – পারদ ।
 - সাধারণ তাপমাত্রায় তরল অধাতু – ব্রোমিন ।
 - সবচেয়ে হালকা ধাতু – লিথিয়াম ।
 - ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় – অ্যালুমিনিয়াম (৭%) ।
 - পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু – ক্যালিফোর্নিয়াম ।
 - মানুষ যে খনিজ পদার্থ বেশী খায় – ক্যালসিয়াম ।
 - স্বর্ণের বিশুদ্ধতা প্রকাশ করা হয় – ক্যারেট দিয়ে ।
 - কাগজে ঘষলে দাগ কাটে – লেড ।
 - প্রকৃতিতে মুক্ত অবস্থায় পাওয়া যায় – অ্যালুমিনিয়াম ।
 - একমাত্র ধাতু যা বিদ্যুৎ পরিবাহী – গ্রাফাইট ।
 - ছুরি দ্বারা সহজে কাটা যায় – সোডিয়াম ।
 - সাধারণ অবস্থায় অক্সিজেনের সাথে বিক্রিয়ায় জ্বলে ওঠে – সোডিয়াম ।
 - আতশবাজি ও ফটোগ্রাফির ফ্লাশ পাওডার তৈরীতে ব্যবহৃত হয়- ম্যাগনেসিয়াম ।
 - সাংকেতিক আলো তৈরিতে ব্যবহৃত হয় – ম্যাগনেসিয়াম ।
 - নীলা, চুনি, পান্না প্রভৃতি মূল্যবান পাথরগুলো – অ্যালুমিনিয়ামের যৌগ ।
 - পানি পরিশোধনে ব্যবহৃত হয় – ফিটকিরি ।
 - ল্যাবরেটরিতে শুস্ককারক ও নিরুপক হিসাবে ব্যবহৃত হয়- কুইক লাইম ।
 - উড়োজাহাজ বা মোটরগাড়ির খোলস তৈরী হয় – ডুরালুমিন (অ্যালুমিনিয়াম) দিয়ে।
 - চাঁদের নাম অনুসারে মৌলের নাম – সেলিনিয়াম ।
 - হ্যালোজেন অর্থ – সামুদ্রিক লবন উৎপাদক ।
 - ডিনামাইটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান – নাইট্রোক্লিয়াফিল ।
 
ConversionConversion EmoticonEmoticon